480
ঢাকাসোমবার , ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  5. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  6. উদ্যোক্তা
  7. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  8. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  9. গণমাধ্যম
  10. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  11. জনশক্তি ও পর্যটন
  12. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  13. জাতীয়
  14. ডিএস‌ই- সিএস‌ই-বিএস‌ইসি
  15. নগরজীবন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নদী দূষণমুক্ত করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে এনার্জিপ্যাক

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
উদ্যোক্তা বাংলাদেশ ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৪ ১১:০২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

বাঙালি সংস্কৃতির একটা বড় অংশ জুড়ে আছে নদী। শহর-বন্দরের পয়োবর্জ্য ও শিল্পবর্জ্যে নদীগুলো দুর্দশার সম্মুখীন। এতে নদী তীরবর্তী লোকজনও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে দূষণ থেকে নদী বাঁচাতে ‘নদী আমার মা’ শীর্ষক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি।

এই কর্মসূচির আওতায় নদী থেকে বর্জ্য উত্তোলন এবং উত্তোলন করা বর্জ্য স্থানীয় পৌরসভার সঙ্গে সমন্বয় করে নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই কর্মসূচিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হাজারো মানুষ সংযুক্ত হয়েছেন। স্থানীয় মানুষদের সচেতন করতে নিয়মিত প্রচারণাও চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) পালিত হয়েছে বিশ্ব নদী দিবস। প্রতিবছর সেপ্টেম্বরের চতুর্থ রবিবার বিশ্ব নদী দিবস পালন করা হয়। এ বছর দিবসটির বাংলাদেশের প্রতিপাদ্য ছিল ‘আন্তঃসীমান্ত নদীতে বাংলাদেশের অধিকার।

LankaBangla securites single page
দিবসটি উপলক্ষে ‘নদী আমার মা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনার দাকোপে পশুর নদ ও নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীর দূষণ কমাতে বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে৷ কর্মসূচিতে এনার্জিপ্যাক বাংলাদেশের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন।

এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশিদ বলেন, “দখল বন্ধ ও নদী রক্ষায় আমরা সবসময় সচেষ্ট। শুধু দিবসকেন্দ্রীক না, বছরজুড়ে এমন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তিনি জানান, ভবিষ্যতে ‘নদী আমার মা’ কর্মসূচি আরও বেশিসংখ্যক নদী ও এলাকায় বিস্তৃত করা হবে। নদী থেকে বর্জ্য সংগ্রহে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি চালু করা হবে”।

এনার্জিপ্যাক বাংলাদেশ তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির (সিএসআর) আওতায় নদী ও নদীতীরবর্তী অবকাঠামো ও গ্রামকে সুরক্ষিত রাখতে বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নদীকে বিলুপ্তি থেকে বাঁচাতে এই বিশেষ সিএসআর কর্মসূচি নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

‘নদী আমার মা’ কর্মসূচির সূচনা হয়েছিল খুলনার দাকোপে অবস্থিত জি-গ্যাস এলপিজি প্ল্যান্ট এলাকা থেকে। নদী তীরবর্তী ৫ হাজার মিটার এলাকায় ২০১৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৩০ মেট্রিক টনেরও বেশি বর্জ্য উত্তোলন ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও জি-গ্যাস স্যাটেলাইট প্ল্যান্ট রূপগঞ্জে প্রতি মাসের প্রথম শনিবার নদী পরিষ্কার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এখান থেকে এ পর্যন্ত ৫ টন বর্জ্য উত্তোলন ও নিষ্কাশন করা হয়েছে।