480
ঢাকারবিবার , ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থ-বাণিজ্য-শিল্প
  4. অর্থ-বাণিজ্য-শিল্প-ব্যাংক-বীমা-নন ব্যাংক
  5. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  6. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  7. উদ্যোক্তা-জীবনী
  8. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  9. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  10. গণমাধ্যম
  11. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  12. জনশক্তি ও পর্যটন
  13. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  14. জাতীয়
  15. দুর্ঘটনা-শোক-দুর্যোগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বিবিধ খাতে ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৮, কমেছেও ৮ কোম্পানির

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৫ ১:৪২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের ১৫টি কোম্পানির মধ্যে জুলাই’২৪-মার্চ’২৫ সমাপ্ত নয় মাসে কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে বা ক্যাশ ফ্লো উন্নতি হয়েছে ৮টি কোম্পানির। বিপরীতে কমেছে ৪টির এবং ক্যাশ ফ্লো হালনাগাদ করে প্রকাশ করেনি ৩টি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। অপরিদেক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের ১৫টি কোম্পানির মধ্যে জুলাই’২৪-মার্চ’২৫ সমাপ্ত নয় মাসে কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো কমেছে বা ক্যাশ ফ্লো’র অবনতি ঘটেছে ৪টি কোম্পানির। বিপরীতে বেড়েছে ৮টির এবং ক্যাশ ফ্লো হালনাগাদ প্রকাশ করেনি ৩টি কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

ক্যাশ ফ্লো বাড়া ৮ কোম্পানিগুলো হলো- আরামিট লিমিটেড, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন-বিএসসি, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ, জিকিউ বলপেন, মিরাকল ইন্ডাষ্ট্রিজ, সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ ও উসমানিয়া গ্লাস।

আরামিট লিমিটেড: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৪ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১৪ টাকা ০৩ পয়সা।

বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন-বিএসসি: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৫ টাকা ৮৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৩ টাকা ৭৪ পয়সা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ০৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ০৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ০২ পয়সা।

জিকিউ বলপেন: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ২ টাকা ০৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো মাইনাস কমেছে ৬২ পয়সা।

মিরাকল ইন্ডাষ্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৮৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ৮৪ পয়সা।

সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ৮৪ পয়সা।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৬১ পয়সা।

উসমানিয়া গ্লাস: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ২ টাকা ৯৭ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৪ টাকা ৯৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির মাইনাস ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা।

ক্যাশ ফ্লো কমা ৮ কোম্পানিগুলো হলো- আমান ফিড, বার্জার পেইন্ট, হামি ইন্ডাস্ট্রিজ ও ইনডেক্স অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ।

আমান ফিড: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৬৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৫৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১ টাকা ২১ পয়সা।

বার্জার পেইন্টস: প্রথম প্রান্তিকে বা তিন মাসে (এপ্রিল-জুন’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনসা ৩৫ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ১৭ টাকা ৮১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো মাইনাস বেড়েছে ১৭ টাকা ৫১ পয়সা।

হামি ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৭৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ০২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির মাইনাস ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৭৩ পয়সা।

ইনডেক্স অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৯ টাকা ৭৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ২৪ টাকা ৬১ পয়সা।