480
ঢাকাশনিবার , ২৬ জুলাই ২০২৫
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থ-বাণিজ্য-শিল্প
  4. অর্থ-বাণিজ্য-শিল্প-ব্যাংক-বীমা-নন ব্যাংক
  5. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  6. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  7. উদ্যোক্তা-জীবনী
  8. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  9. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  10. গণমাধ্যম
  11. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  12. জনশক্তি ও পর্যটন
  13. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  14. জাতীয়
  15. দুর্ঘটনা-শোক-দুর্যোগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

লিবিয়ায় দেড় হাজার অনিবন্ধিত অভিবাসী শ্রমিক আটক

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
উদ্যোক্তা বাংলাদেশ ডেস্ক:
জুলাই ২৬, ২০২৫ ১১:৫৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

উদ্যোক্তা বাংলাদেশ ডেস্ক: উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে অন্তত দেড় হাজার বিদেশি শ্রমিককে আটক করা হয়েছে।

শনিবার (২৬ জুলাই) পূর্ব ত্রিপোলির একটি এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

লিবিয়ার শ্রমমন্ত্রী আলী আল-আবেদ জানান, অভিযানে দেখা গেছে কয়েকটি আবাসিক এলাকায় বৈধ কাগজপত্র ছাড়া বিভিন্ন দেশের শ্রমিকরা বসবাস করছিলেন। তাদের কেউই লিবিয়ায় বসবাস ও কাজের অনুমতি দেখাতে পারেননি। এমনকি তাদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট কিংবা স্বাস্থ্যসেবার নথিও ছিল না।

অভিযানের সময় যেসব এলাকা থেকে শ্রমিকদের আটক করা হয়, সেখানে অস্থায়ী বসতির মতো পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। চারপাশে উঁচু প্রাচীর, বড় গেটসহ ছোট মুদি দোকান, মাংস ও সবজির দোকানও ছিল সেখানে। ওই এলাকায় মূলত মিসরীয় ও সাব-সাহারা আফ্রিকার অভিবাসীরা বসবাস করছিলেন।

শ্রমমন্ত্রী জানান, ওইসব শিবিরে মানবিক ও স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত ন্যূনতম মানদণ্ডও মানা হয়নি। আটক শ্রমিকদের ‘অবৈধ অভিবাসন-বিরোধী কর্তৃপক্ষ’-এর নিয়ন্ত্রিত কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে ন্যাটো-সমর্থিত বিদ্রোহে লিবিয়ার শাসক মোয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটিতে দুইটি প্রশাসন বিদ্যমান। এর একটি প্রধানমন্ত্রী আবদেলহামিদ দাবেইবাহর নেতৃত্বে রাজধানী ত্রিপোলিভিত্তিক সরকার, অন্যটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রশাসন।

ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থানের কারণে লিবিয়া ইউরোপগামী অভিবাসীদের জন্য একটি প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ লিবিয়া হয়ে ইউরোপের উদ্দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিচ্ছেন।

তবে আটক ব্যক্তিদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে কি না, সে বিষয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু জানায়নি লিবিয়া কর্তৃপক্ষ।