নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি–বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্টারলিংকও তাদের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে এ তথ্য জানিয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২০ মে) নিজের ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু নিয়ে সোমবার বিকেলে স্টারলিংক ফোনে তাঁকে বিষয়টি জানিয়েছে। Read more link : https://t.ly/A6474
ফয়েজ আহমদ জানান, শুরুতে স্টারলিংকের দুটি প্যাকেজ থাকবে—’রেসিডেন্স’ এবং ‘রেসিডেন্স লাইট’। এর মধ্যে একটি প্যাকেজের মাসিক খরচ ৬ হাজার টাকা এবং অন্যটির ৪ হাজার ২০০ টাকা। এছাড়া সেটআপ যন্ত্রপাতির জন্য এককালীন ৪৭ হাজার টাকা খরচ হবে। এসব প্যাকেজে কোনো স্পিড বা ডেটা সীমা নেই; সর্বোচ্চ ৩০০ এমবিপিএস গতিতে আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে। বাংলাদেশের গ্রাহকেরা আজ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যে ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশনা দিয়েছিলেন, তা বাস্তবায়িত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর বিশেষ সহকারী। তিনি আরও বলেন, খরচ তুলনামূলক বেশি হলেও এটি প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চগতির মানসম্মত ইন্টারনেটের একটি টেকসই বিকল্প তৈরি করেছে। পাশাপাশি যেসব এলাকায় এখনো ফাইবার বা দ্রুতগতির ইন্টারনেট পৌঁছায়নি, সেখানে কোম্পানিগুলোর জন্য ব্যবসা সম্প্রসারণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এনজিও, ফ্রিল্যান্সার ও উদ্যোক্তাদের জন্যও বছরজুড়ে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত হবে।