480
ঢাকাসোমবার , ৭ এপ্রিল ২০২৫
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  5. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  6. উদ্যোক্তা
  7. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  8. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  9. গণমাধ্যম
  10. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  11. জনশক্তি ও পর্যটন
  12. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  13. জাতীয়
  14. ডিএস‌ই- সিএস‌ই-বিএস‌ইসি
  15. নগরজীবন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক :
এপ্রিল ৭, ২০২৫ ১০:০৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু

অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক: বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) আয়োজনে আজ থেকে চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২৫ শুরু হয়েছে। সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র-চীন, জাপানসহ বিশ্বের ৫০টি দেশের ৫৫০ জনের বেশি বিনিয়োগকারী ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি অংশ নেবেন।

সোমবার (সোমবার (৭ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এই সম্মেলন শুরু হয়। সম্মেলনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে পাঁচজনকে পুরস্কার দেওয়া হবে। এর মধ্যে একজনকে বাংলাদেশি সিটিজেন অফার করা হবে।

এর আগে গতকাল রোববার (৬ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। এ সময় তিনি বিনিয়োগ সম্মেলনের তথ্য জানান।

চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, ‌‘আমরা এত পরিমাণ সাড়া পেয়েছি যে, স্পেস দিতে পারছি না। তাই শুধুমাত্র বিদেশি যারা অতিথি আসবেন এবং ফ্লাই করে আসবেন তাদের জন্য জায়গা করে দিচ্ছি। এ জন্য আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কারণ দেশীয় সবাইকে স্পেস দিতে পারছি না। তবে এটা আমাদের জন্য বড় অর্জন।’

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীদের আমরা নতুন করে বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করব। দশ বছর পরে বাংলাদেশ কী রকম হবে সেটি আমরা তুলে ধরব।’

গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও শিল্প কারখানায় সংঘাতের পর বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। এই পরিস্থিতিতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সম্মেলন আয়োজন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

সামিটের মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরা, জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী অর্থনৈতিক সংস্কার প্রদর্শন এবং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সংযোগ তৈরি করা। এছাড়াও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার পাশাপাশি দেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরাও এ সামিটের লক্ষ্য।