480
ঢাকাশনিবার , ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  5. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  6. উদ্যোক্তা
  7. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  8. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  9. গণমাধ্যম
  10. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  11. জনশক্তি ও পর্যটন
  12. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  13. জাতীয়
  14. ডিএস‌ই- সিএস‌ই-বিএস‌ইসি
  15. নগরজীবন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ঢাকার নিউটাউন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ কমপ্লেক্সের উদ্বোধন

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
উবা প্রতিবেদক
ডিসেম্বর ২১, ২০২৪ ৭:৪২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

 

ঢাকার ডেমরার নিউটাউন আবাসিক এলাকায় নিউটাউন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ কমপ্লেক্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ (শুক্রবার) শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে এর উদ্বোধন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কোরআন ও ইসলামিক চিন্তাবিদ ড. মুফতি আবুল কালাম আজাদ বাশার। তিনি বিশেষ আলোচনা ও দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে মসজিদের শুভউদ্বোধন ঘোষণা করেন।
মসজিদ কমিটির সভাপতি নেছার উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন মসজিদ কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা মোতাছিম বিল্লাহ। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মসজিদের সেক্রেটারি জেনারেল ও বিশিষ্ট সমাজসেবক জালাল আহমেদ হাওলাদার।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মসজিদের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আবু জাফর, সহ-সভাপতি, জিন্নাতুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন সিকদার ও বেলায়েত হোসেন, অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান, মো. সেলিম উদ্দিন, আব্বাছ উদ্দিন, শহীদুল্লাহ প্রমুখ।
সোসাইটির স্থানীয় গণ্যমান্যদের মধ্যে ছিলেন সোসাইটির অন্যতম উদ্যেক্তা ও দৈনিক কালের কথা সম্পাদক খাজা মাসুম বিল্লাহ কাওছারী, জামেয়াতু ইব্রাহিম মাদ্রাসার আনিছ মাদানী।
নিউটাউন আবাসিক এলাকার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত এই জামে মসজিদটি অত্যাধুনিক নকশা ও নান্দনিক স্থাপত্যকলায় নির্মিত হবে। মসজিদের মূল অংশে একসাথে প্রায় ৫,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানে মহিলাদের জন্যও পৃথক নামাজের ব্যবস্থা করা হবে। জামে মসজিদ কমপ্লেক্স এ আরো থাকবে আন্তর্জাতিক মানের মসজিদ পাঠাগার ও উন্নত ইসলামী গবেষণা কেন্দ্র। অনুষ্ঠানে ড. মুফতি আবুল কালাম আজাদ বাশার তার বক্তব্যে মসজিদকে ইসলামের দাওয়াত প্রচার ও সমাজ সংস্কারের একটি কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করেন। অনুষ্ঠান শেষে মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে সবার জন্য মিষ্টি বিতরণ করা হয়।