480
ঢাকামঙ্গলবার , ৬ আগস্ট ২০২৪
  1. অনুসন্ধানী ও বিশেষ প্রতিবেদন
  2. অপরাধ-আইন ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আইটি, টেলিকম ও ই-কমার্স
  5. আবাসন-ভূমি-রাজউক-রিহ্যাব
  6. উদ্যোক্তা
  7. করপোরেট ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  8. কৃষি, খাদ্য ও পরিবেশ
  9. গণমাধ্যম
  10. গৃহায়ন ও গণপূর্ত
  11. জনশক্তি ও পর্যটন
  12. জনসংযোগ-পদোন্নতি ও সম্মাননা
  13. জাতীয়
  14. ডিএস‌ই- সিএস‌ই-বিএস‌ইসি
  15. নগরজীবন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

তৈরি পোশাক কারখানা মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে

https://www.uddoktabangladesh.com/wp-content/uploads/2024/03/aaaaaa.jpg
উদ্যোক্তা বাংলাদেশ ডেস্ক
আগস্ট ৬, ২০২৪ ২:৩০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা আজ মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে। পোশাকশিল্পের মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করে।

এদিকে গতকাল সোমবার রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মঙ্গলবার ভোট ছয়টা পর্যন্ত কারফিউ বলবৎ থাকবে। মঙ্গলবার থেকে সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও শিল্পকারখানা চালু থাকবে।

আইএসপিআরের এই বিজ্ঞপ্তির আগেই বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, উদ্ভূত পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রমিক–কর্মচারী ভাইবোনদের সার্বিক নিরাপত্তার কথা ভেবে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সারা দেশের সব পোশাকশিল্প কারখানা বন্ধ রাখতে মালিকদের অনুরোধ করা হলো।

আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তির পর বিজিএমইএর সহসভাপতি আব্দুল্লাহ হিল রাকিব বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। তাই আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে মঙ্গলবার কারখানা খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’

এদিকে বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার আমাদের সংগঠনের সদস্য কারখানাগুলো বন্ধ থাকবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে কারখানা খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিন গত রোববার সকালে নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও সাভার-আশুলিয়ার অধিকাংশ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানায় উৎপাদন শুরু হলেও কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আবার বন্ধ হয়ে যায়। এর মধ্যে আশুলিয়ার তিনটি কারখানায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। নারায়ণগঞ্জে ১৫ থেকে ১৬টি কারখানা ভাঙচুর হয়েছে।